Hot Posts

6/recent/ticker-posts

What Is a Political Economy?

Political economy is an interdisciplinary part of the sociologies that spotlights on the interrelationships among people, legislatures, and public arrangement.

What Is a Political Economy?

Political business analysts concentrate on how financial speculations like private enterprise, communism, and socialism work in reality. At its root, any financial hypothesis is a system that is taken on for the purpose of coordinating the circulation of a limited measure of assets in a manner that is advantageous for the best number of people.

Understanding Political Economyঃ

Political economy is a part of sociology that concentrates on the relationship that structures between a country's populace and its administration when public strategy is established. It is, consequently, the aftereffect of the communication among governmental issues and the economy and is the premise of the sociology discipline.1

As referenced above, there are a few prominent kinds of political economies:

Communism: This sort of political economy advances that the creation and dissemination of merchandise and abundance are kept up with and controlled by society, rather than a specific gathering. The reasoning behind this is that whatever is created by society is done as such due to the individuals who partake, paying little heed to status, riches, or position. Communism expects to overcome any barrier among rich and influence, where at least one people don't have most of influence and abundance.
Free enterprise: This hypothesis advocates benefit as a thought process in headway. Set forth plainly, the thought behind free enterprise is that private people and different entertainers are driven by their own advantages they control creation and appropriation, set costs, and spur supply and interest.
Socialism: Individuals frequently mistake socialism for communism, however there is an unmistakable contrast between these two speculations. Socialism was a hypothesis created by Karl Marx, who felt that free enterprise was restricted and made a major split among rich and poor. He trusted in shared assets, including property, and that creation and dispersion ought to be administered by the public authority.
The people who research the political economy are called political market analysts. Their concentrate for the most part includes the assessment of how open strategy, the political circumstance, and political establishments sway a country's monetary standing and future through a humanistic, political, and financial focal point.



রাজনৈতিক অর্থনীতি:-


রাজনীতি অধ্যয়নে অর্থনীতি এখন মুখ্য বিষয়। রাষ্ট্রকে এখন অর্থনীতির সমার্থক মনে করা হয়। কেউ কেউ রাষ্ট্রের নাম দিতে চান শুধুই ‘ইকোনমি’।



তবে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে ‘পলিটিক্যাল ইকোনমি’ একটি পুরনো তত্ত্ব। পলিটিক্যাল ইকোনমিকে তাত্ত্বিকরা বলেন, ‘Political aspects of economic policy-making.’ ধ্রুপদী অর্থনীতিবিদ অ্যাডাম স্মিথ তার বিখ্যাত গ্রন্থ ‘The Wealth of Nations’ (1776)-এ বলেন, রাজনৈতিক অর্থনীতি হচ্ছে, রাষ্ট্রনায়ক বা আইনবিদদের অর্থনৈতিক বিষয়। অ্যাডাম স্মিথ সভ্যতা নির্মাণে অর্থনীতির অপরিহার্যতা ব্যাখ্যা করেন। এখন উন্নয়ন তত্ত্ববিদরা বলছেন, রাজনীতি অর্থনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করে না, বরং অর্থনীতি রাজনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করে। সুতরাং অর্থনীতি হওয়া উচিত রাজনীতির নিয়ন্ত্রক। এক্ষেত্রে কার্ল মার্ক্সের ‘অর্থনৈতিক নির্ধারণবাদ’ (Economic Determinism) শেষোক্তদের পক্ষে। রাষ্ট্রবিজ্ঞানীরা যুক্তি দেখান, ‘রাজনীতি অর্থনীতির চেয়েও বেশি কিছু’ (Oxford Dictionary of Politics: 2009:419)। বির্তকটি ‘ডিম আগে, না মুরগি আগে’র মতো হাস্যকর। বিষয়টি এসেছে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের ঢাকা সফরের মূল্যায়ন নিয়ে। বিদ্বত্জনদের জিজ্ঞাসা— এ সফরে জিত্ হলো কিসের— ‘অর্থনীতির রাজনীতির, নাকি রাজনীতির অর্থনীতির?’ তৃতীয় পক্ষ সিনথেসিস করে বলছে, ‘সোনার হাতে সোনার কাঁকন, কে কার অলঙ্কার?’ আমরা সোনার বাংলা গড়তে চাই। চীন চায় তাদের হারানো সোনালি সোপান ‘সিল্করুট’ উদ্ধার করতে। বিষয়টি বুঝতে আমাদের বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে যেতে হবে।
এত দিন একক বৈশ্বিক পরাক্রমে পরিচালিত হচ্ছিল বিশ্ব। ‘দিনে দিনে বাড়িয়াছে দেনা শোধিতে হইবে ঋণ।’ পাশ্চাত্য পিছিয়ে পড়ছে। আর এগিয়ে যাচ্ছে প্রাচ্য। সেদিনের ‘দরিদ্র ও দুর্বল’ মহাচীনের মহাপ্রতাপ এখন। বিশ্বের দ্বিতীয় অর্থনৈতিক পরাশক্তি সে। আর জাপান তৃতীয় শক্তি। এশিয়ায় ‘রাইজিং টাইগারস’-এর সংখ্যাও অনেক। আর আঞ্চলিক পরাশক্তির প্রকাশ ঘটছে বিশ্বরাজনীতিতে। আঞ্চলিক শক্তিধরদের সমন্বয়ে ব্রিকস এখন তুঙ্গে। ব্রিকসের সদস্য— ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা শীর্ষ সম্মেলনের মাধ্যমে ভারতের পর্যটন নগরী গোয়ায় তাদের পরামর্শক সভা শেষ করেছে। চীন এদের রীতিমতো নেতা। অর্থনৈতিক শক্তির বাস্তবতায় গঠিত হয়েছে ‘এশিয়ান ইনফ্রাস্টাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক’ (এআইআইবি)। পশ্চিমা নেতৃত্বে বিশ্বব্যাংককে চ্যালেঞ্জ করছে নবগঠিত এ এশীয় ব্যাংক। অর্থবিত্ত বাড়লে নাকি চিত্তও বাড়ে। অর্থনৈতিক শক্তি অর্জনের পর এখন চীন সামরিক সাম্রাজ্যের সীমানা সম্প্রসারণ করতে প্রস্তুত। এরই মধ্যে পীত সাগরে চীন-মার্কিন সামরিক শক্তির অকথিত মহড়া চলছে। সাংহাই থেকে সুদূর বন্দর সুদান পর্যন্ত দীর্ঘায়িত সমুদ্রপথ নিরাপদ করতে চায় চীন। পশ্চিমা সমরবিদরা এর নাম দিয়েছেন ‘দ্য স্ট্রিং অব পার্লস’ (The string of pearls)। এর তাত্পর্য হলো, চীনের মূল ভূখণ্ড থেকে পোর্ট সুদান পর্যন্ত বিস্তৃত কৌশলগত বাণিজ্যিক ও সামরিক সমুদ্রপথ। প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের ঢাকা সফরের মধ্য দিয়ে চীন অনুসৃত ‘ওয়ান বেল্ট ওয়ান ইনিশিয়েটিভ’ বাণিজ্য কৌশলের অংশীদার হলো বাংলাদেশ।
এরই মধ্যে ওই কৌশলের মহাপরিকল্পনায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে আফ্রিকার অনেক দেশ। বিশেষত এর পূর্ব উপকূল। পাকিস্তানের গোয়াদরে নির্মিত হচ্ছে পাক-চীন সংযুক্ত সমুদ্রবন্দর। শ্রীলংকায় চীনের আধিপত্য এরই মধ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশের সোনাদিয়ায় অথবা পায়রায় গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ করতে চায় তারা। তাহলে হয়তো বঙ্গোপসাগরে তাদের প্রভুত্ব প্রসারিত হয়। এতে বাংলাদেশ সরকার উভয় সংকটে— ‘শ্যাম রাখি না কুল রাখি!’ কিন্তু বাদ সেধেছে ভারত। খোদ পরিকল্পনামন্ত্রী জানিয়েছেন এ কথা। এ নিয়ে সম্ভাবত বাংলাদেশ-চীন মান-অভিমান চলছে। প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সফরকালে বাংলাদেশ এ বিষয়গুলো উত্থাপন করুক— এ রকম আশা করেছিল ঢাকাস্থ চীনা দূতাবাস। কিন্তু তা আলোচিত হয়নি। সফর অবশেষে ঘোষিত যৌথ ঘোষণায় বাংলাদেশ চীনের সম্পর্ক স্ট্রাটেজিক পার্টনারশিপে বা কৌশলগত অংশীদারিত্বে পৌঁছেছে বলে বলা হয়। কৌশলগত অংশীদারিত্বের যে ব্যাখ্যা আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে রয়েছে, তার অর্থ হলো— ‘A Strategy is a plan for dealing with every possible move by the other player at every stage in the game’ (Oxford Dictionary of Potitics: 2009:513)।
x

Post a Comment

0 Comments